
মহানগর বার্তা ওয়েবডেস্ক: উচ্চপ্রাথমিকে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণা, দুর্নীতির অভিযোগ উঠলো তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে। পঞ্চায়েতে তৃণমূল সদস্যের একাংশও অভিযোগ জানান শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। গ্ৰামবাসীদের একাংশও অভিযোগ জানান স্থানীয় সভাপতি শহিদুলের বিরুদ্ধে। তৃণমূলের নেতারা এই অভিযোগ সামনে আসায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব হয় বিজেপিও।
বারাসাত ২নম্বর ব্লকের সভাপতি তৃণমূলের শম্ভু ঘোষ এক বিশিষ্ট সাংবাদমাধ্যমে জানান, ‘অন্যায়ের সাথে আমরা আপোষ করবোনা’। কিন্তু অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা শহিদুল এই অভিযোগ সরাসরি অস্বীকার করেন। এক বিশিষ্ট সাংবাদমাধ্যমে শহিদুল বলেন, ‘অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, আমি দলের হয়ে কাজ করেছি। এবং আমি মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করেছি, মানুষের উপকার করেছি। বদনাম দিয়ে আমাকে দল থেকে সরিয়ে দেওয়া হল। দল যা ভালো বুঝেছে করেছে, দলের ওপর আমার কোনো দুঃখ নেই।

তৃণমূলের নেতা শহিদুলের অপসারণের পর বিজেপি একের পর এক বাক্যবাণে বিঁধতে থাকে তৃণমূলেকে। এক বিশিষ্ট সাংবাদমাধ্যমে বিজেপির পর্যবেক্ষক শঙ্কর চট্টোপাধ্যায় জানান, ‘নেতা থেকে মন্ত্রী সবাই দুর্নীতিগ্ৰস্ত, তার জন্যই এমন দুর্নীতি করেছে যে আজ অঞ্চল সভাপতি শহিদুল ইসলামকে সরাতে হয়েছে। আজ সরাতে গেলে নেতা থেকে মন্ত্রী, এমএলএ থেকে এমপি সবাইকে সরাতে হবে।’ তবে তৃণমূল নেতার বহিস্কারের এই সিদ্ধান্তে খুশি গ্ৰামবাসীর একাংশ।

